বরগুনার,সরকারি কলেজের বাংলা শিক্ষক কর্তৃক একাধিক ছাত্রী কে অনৈতিক প্রস্তাবের অভিযোগ, সচেতন মহল এর তীব্র নিন্দা।
এ বিষয়ে জেলা জুড়ে রয়েছে আলোচনা-সমালোচনা, এদিকে সচেতন মহলের নাগরিকরা বলেন ভাষা খুজে পাচ্ছি না কি বলবো। সঠিক বিচারের দাবি ছাত্রীদের। তবে কেউ কেউ বিচারের প্রতি অনাস্থা তৈরি হওয়ায় সৃষ্টিকর্তার কাছে বিচার চেয়েছেন বলে জানা যায় অনেক ছাত্রীরা তাদের সহপাঠী ছেলে বন্ধুদের সাথে উক্ত বিষয়ে খুলে বললে তারাও বলেন আল্লাহর কাছে বল এ ছাড়া আর কিছু করার নেই কে জানে যেই শিক্ষকদের উপরে ভরসা করে আমাদের ছেলেমেয়েদের, উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পাঠাচ্ছি কুশিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে না তো।
তাই কলেজ কর্তৃপক্ষকে উক্ত বিষয়ে গুরুত্বের সাথে তদন্ত করে সঠিক বিচার নিশ্চিত করা উচিত, তা না হলে আগামী বাংলাদেশ যাদের হাতে তুলে দেয়ার আশা করছে জাতি তারা যে সেই যোগ্যতায় বড় হচ্ছে না, আর এই দায় নিতে হবে যে রাষ্ট্রকে তাই, রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রপ্রধানদের এখনই বরগুনা সরকারি কলেজের এই ঘটনাটিকে বড় করে আমলের নিয়ে কাজ করতে হবে পাশাপাশি দেশের সকল কলেজগুলোকে একটি মনিটরিং এর মাধ্যমে দুষ্ট প্রকৃতির শিক্ষক নামে নোংরা মানুষগুলোকে বিতাড়িত করে, পাশাপাশি দেশের সকল কলেজগুলোকে একটি মনিটরিং এর মাধ্যমে দুষ্ট প্রকৃতির শিক্ষক নামে নোংরা মানুষগুলোকে বিতাড়িত করে, জাতির জনকের কন্যা যে আশা রয়েছে সেই আশাগুলো যে বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব সামান্য কিছু মানুষের জন্য জাতির জনকের এই রাষ্ট্রে নোংরা প্রকৃতির মানুষের বসবাস হতে পারে না।
এদিকে, বরগুনা জেলার সকল জনসাধারণ মনে করেন সম্প্রতি ঢাকায় পুলিশ কনস্টেবলের টিপ বিতরকের বিষয় টি ও বরগুনার এই বিষয়টি দুটি বিষয় নিয়ে দেশে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে তাই বরগুনা জেলার একাধিক সচেতন মহল ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলেন এরকম যেন আর কোনো ঘটনা না ঘটে এ দেশে তাই কাজ করতে হবে গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন যে সমস্ত ব্যক্তিরা দায়িত্ব নিতে হবে তাদেরকেই, আর এটা নিশ্চিত করতে পারলেই এদেশ একদিন সকল বিষয় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হবে বলে মনে করেন সচেতন মহল।